পোস্টগ্র্যাজুয়েশন ওয়ার্ক পারমিটের (পিজিডব্লিউপি) সংশোধিত নতুন নিয়ম ঘোষণা করেছে কানাডার অভিবাসন, শরণার্থী ও নাগরিকত্ববিষয়ক সংস্থা (আইআরসিসি)।
কানাডা ও ইউরোপে সাংস্কৃতিক অভিজ্ঞতা ও বৈচিত্র্যময় পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়া বা অন্যান্য দেশে স্কলারশিপ কিংবা আর্থিক সহায়তার সুযোগ কম। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক গবেষণা বা শিক্ষকতা সহকারী হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের অর্থায়নে ও এসজিএসএএইচের (স্কটিশ গ্র্যাজুয়েট স্কুল ফর আর্টস অ্যান্ড হিউম্যানিটিস) তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয় এটি। ২০২৫ সালের জন্য এরই মধ্যে আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১ নভেম্বর।
‘গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপের’ আওতায় প্রতি বছর দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ৬০০ জনকে বিনা খরচে পড়ার সুযোগ দেয় বিশ্ববিদ্যালয়টি। যদিও এই সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে। এ বছর আবেদনের শেষ সময় আগামী ৩১ অক্টোবর।
মাসিক অর্থায়নে শিক্ষার্থীর ভ্রমণ, স্বাস্থ্যবিমা ও গবেষণা–সম্পর্কিত খরচ বহন এ স্কলারশিপের অন্যতম আকর্ষণ। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থেকে শুরু করে সব ধরনের টিউশন ফি, লাইব্রেরি ফি, পরীক্ষা ফি,
নিউজিল্যান্ডের ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটন স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে। এই স্কলারশিপের জন্য অন্য দেশের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের প্রতি বছর এই স্কলারশিপ প্রদান করে আমেরিকান ইউনিভার্সিটি। এজন্য শিক্ষার্থীকে ইতিবাচক নাগরিক হওয়ার পাশাপাশি সামাজিক পরিবর্তন এবং অনুন্নত সম্প্রদায়ের জন্য কাজ করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে।